যাদের দরকার তারাই আগে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন পাবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ বৃহস্পতিবার বেলা পৌনে ১২ দিকে আজিমপুরে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও
ভারতের উপহার স্বরূপ সেরামের ভ্যাকসিনের ২০ লাখ ডোজ আগামী ২০ জানুয়ারি দেশে আসছে। সোমবার (১৮ জানুয়ারি) রাতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। ইতোমধ্যে ভ্যাকসিন আনার অনুমতিও দিয়েছে ঔষধ
করোনা ভ্যাকসিনের ৫০০ ডোজ নষ্ট করায় যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যে এক লাইসেন্সধারী ফার্মাসিস্টকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আটক ওই ফার্মাসিস্ট জেরার মুখে স্বীকারও করেন, তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্যাকসিনের ৫৭টি ভায়াল ফ্রিজে রাখেননি। গত
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিলে প্রথম ধাপেই বাংলাদেশ ভ্যাকসিন পাবে। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় প্রাইভেট মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত এক ভার্চুয়াল সভায় অংশ নিয়ে মন্ত্রী এ
কয়েকটি কৌশলে শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন। বাবা মায়ের এই ব্যাপারে বিশেষ লক্ষ্য রাখা উচিত। স্মৃতি শক্তিশালী হলে নতুন কিছু শিখতে, মনে রাখতে খুব সহজ হয় এবং বাচ্চারা স্কুলে ভালো পারফরম্যান্সও
হাজার হাজার টাকা খরচ করে অনেকেই মেদ ঝরাতে পারছেন না। চিন্তা নাই হাতের নাগালে আছে এমন ফল যা খেলে মেদ ঝরবেই। আপনার সেই কাঙ্ক্ষিত ফল হলো আমলকী। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে,
প্রথম পর্যায়ে ১৮ শ্রেণির ৫২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়া হবে। এর পর পর্যায়ক্রমে অন্যরা টিকা পাবেন। প্রথম পর্যায়ের তালিকায় আছেন স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সামরিক-আধা সামরিক বাহিনী, মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক,
করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা জন্মনিবন্ধন সনদের তথ্য যাচাই করা হবে। করে নিতে অনলাইনে নিবন্ধন। গত সপ্তাহে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোভিড-১৯ টিকা বিতরণ ও প্রস্তুতি কমিটি জাতীয় পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে
কিডনির সমস্যা নিয়ে আমরা সবাই কম-বেশি চিন্তিত। ছাঁকনির ভূমিকা পালন করে কিডনি আমাদের রক্তের শুদ্ধতা বজায় রাখে। একটু অসতর্ক হলেই কিন্তু কিডনির বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। পরবর্তী কালে যা
দেশের প্রথিতযশা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক, একুশে পদকপ্রাপ্ত ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) তাকে রাজধানীর গ্রিন লাইফ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা