ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে ২৪ দালালকে ধরে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। তাদের সর্বোচ্চ এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েচে। এই সাজার পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতালে অনেকেই প্রশ্ন
দেশে ভারতীয় ভেরিয়েন্টসহ করোনাভাইরাসের চারটি ধরন শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা
বিশ্বজুড়ে আরো মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে করোনা পরিস্থিতি। এই আশঙ্কার কথা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিইএইচও)। সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাডানম গ্যাব্রিয়েসাস বলেছেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি, প্রথম বছরের তুলনায় দ্বিতীয়
হাসপাতালের ঘন-অন্ধকারে আলো হয়ে রোগীর পাশে থাকেন নার্স। চরম দুঃসময়ে এগিয়ে আসেন মমতার পরশ নিয়ে।নার্সিং শুধু একটি পেশা নয়, বরং সেবার এক মানবিক কর্মযজ্ঞ। জ্ঞান-বিজ্ঞানের এতো প্রসারের পরও নার্সদের সইতে
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান লকডাউনের মধ্যে জরুরি স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীদের আবশ্যিকভাবে আইডি কার্ড ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ সোমবার সকালে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত বুধবার
করোনার টিকার দুই ডোজ ঠিকঠাক মতো নেয়ার পরও মালয়েশিয়ায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪০ জন স্বাস্থ্যকর্মী। মিডিয়ার কাছে শনিবার এ তথ্য দিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্য বিষয়ক মহাপরিচালক ড. নূর হিশাম আবদুল্লাহ।
দেশে এখন পর্যন্ত যাঁরা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের বড় অংশই হয় বাজারে গেছেন, নয়তো গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। সেই সাথে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। শুক্রবার (৯ এপ্রিল) গত
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেছেন, এই মুহূর্তে সরকারের হাতে ৪২ লাখ টিকা মজুদ আছে। আর এপ্রিল মাসে কিছু টিকার চালান আসবে বলে সরকার আশা করছে। আমরা
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত ও ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট উৎপাদিত করোনাভাইরাসের টিকা রফতানি ‘সাময়িক’ বন্ধ করেছে ভারত। বুধবার (২৫ মার্চ) রাতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাতে এ খবর জানিয়েছে বিবিসি। খবরে বলা হয়,
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমরা ভ্যাকসিন গ্রহণের বয়সসীমা ৪০ বছর নির্ধারণ করেছি, যদিও ভারতে ৬০ বা তার ঊর্ধ্বে লোকদের ভ্যাকসিন দিচ্ছে। আমাদের কাছে প্রস্তাব এসেছে বয়সসীমা কমিয়ে