রাজনৈতিক, সামাজিক জনসমাগমকেই সংক্রমনের উর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে দেখছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এই বাস্তবতায় সংক্রমনের বিস্তার ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানা জরুরি বলে মত তাদের।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ১১ দফা বিধি নিষেধ মানাতে আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর সহায়তাও
করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনের সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সতর্ক করে বলা হয়েছে, এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট অবিশ্বাস্য গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। এ পর্যন্ত বিশ্বের ৭৭টি দেশে ওমিক্রনের
দেশে প্রতি চারজনের মধ্যে একজন ব্যক্তি কোনো না কোনো ধরনের মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই হার বেড়েই চলেছে। অবাক করার বিষয়, মানসিক ব্যাধিতে আক্রান্ত মানুষের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, করোনাভাইরাসের টিকা নেয়া নিয়ে মানুষের মধ্যে অনাগ্রহ দেখা দেওয়ায় ‘নো ভ্যাকসিন, নো সার্ভিস’ অর্থাৎ ‘টিকা না নিলে সেবা পাওয়া যাবে না’ ব্যবস্থায় যাওয়ার
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের বিস্তার ঠেকাতে কয়েকটি দেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং, জনসমাগম নিরুৎসাহিত করা এবং পর্যটন, বিনোদন কেন্দ্র, রেস্তোরাঁয় ভিড় এড়ানোসহ ১৫ নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রবিবার (২৮ নভেম্বর)
করোনার হুমকি এখনও শেষ হয়ে যায়নি জানিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, অন্য দেশের তুলনায় দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে এখনো মাস্ক খুলে ঘোরাফেরা করার সময় আসেনি।বুধবার (২৪
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমাদের হাসপাতালগুলোতে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। স্বাস্থ্যসেবায় ৬০ ভাগ টাকা রোগীর পকেট থেকে খরচ করতে হচ্ছে। এর মধ্যে ওষুধের খরচই বেশি।তিনি বলেন, দেশে বেসরকারি পর্যায়ে
আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি গোলটেবিল বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এমপি বলেছেন,” নন কমিউনিকেবল ডিজিসের কারনে দেশের অন্তত ৬১ ভাগ মানুষ কোনোনা কোনো স্বাস্থ্য
করোনার চিকিৎসায় অ্যান্টিভাইরাল ওরাল পিল বা মুখে খাওয়ার ওষুধ ‘মলনুপিরাভির’ দেশে অনুমোদন দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর। তবে অধিদপ্তর জানিয়েছে মুখে খাওয়ার এই ওষুধ টিকার বিকল্প নয়। মঙ্গলবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে এ
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ কমে এলেও স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার পাশাপাশি মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার (৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক ডা. নজরুল ইসলাম ভার্চুয়াল