1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২১ অপরাহ্ন
১৬ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলোর হাব গঠন গাইবান্ধায় এলজিইডি কার্যালয়ে দুদকের অভিযান ড.মাহমুদুর রহমানের নামে মিথ্যা মামলা করায় রংপুরে আমার দেশ পাঠক মেলার মানববন্ধন সাদুল্যাপুরে বিভিন্ন দল থেকে দেড় শতাধিক নেতা-কর্মীর জামায়াতে যোগদান ৫০ লাখ টন ধান ক্রয়ের দাবীতে গাইবান্ধায় কৃষক-ক্ষেতমজুর সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ ফুলছড়িতে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সভাপতি জয় গ্রেফতার বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেনটি বুড়িমারী থেকে যাত্রার দাবিতে রেল ও মহাসড়ক অবরোধ পলাশবাড়ীতে সংকর জাতের গাভী পালন বিষয়ক কর্মশালা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের উদ্যোগে শিক্ষা বৈঠক অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় অটোবাইক চালক আনিস মিয়া ঠান্ডার হত্যাকান্ডে ১জন গ্রেফতার

সার্জেন্টের সঙ্গে তর্কাতর্কি, নিজের বাইকে আগুন দিলেন যুবক

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ৮ আগস্ট, ২০২২
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

কাগজপত্র না থাকা নিয়ে সার্জেন্টের সঙ্গে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে নিজের বাইকে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন এক যুবক।  আজ সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে রাজশাহী মহানগরীর কোর্ট অক্ট্রোয় মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর বাইকের মালিককে ট্রাফিক অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই ব্যক্তির নাম আশিক আলী। নগরীর কাঁঠালবাড়িয়া এলাকায় তাঁর বাড়ি। বাবার নাম আসাদ আলী। আশিক একজন বালু ব্যবসায়ী। তিনি টিভিএস অ্যাপাচি আরটিআর-১৬৬ সিসির একটি বাইক ব্যবহার করতেন। ছয় মাস আগে টিভিএসের রাজশাহীর পরিবেশকের কাছ থেকে তিনি বাইকটি কেনেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বাবাকে পেছনে বসিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন আশিক। সার্জেন্ট থামিয়ে কাগজপত্র চাইলে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে আশিক তাঁর বাইকের ফুয়েল পাইপ খুলে দেশলাই দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। তাৎক্ষণিক দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতে থাকে। স্থানীয়রা পানি দিয়ে আগুন নেভান। কিন্তু ততক্ষণে বাইকটি পুড়ে গেছে। পরে আশিক ও তাঁর বাবাকে পুলিশের গাড়িতে তুলে ট্রাফিক অফিসে নেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে বাইকের মালিক আশিক আলী বলেন, ছয় মাস আগে তিনি নতুন বাইকটি কিনেছেন। এখনো রেজিস্ট্রেশন হয়নি। এই ছয় মাসে ট্রাফিক পুলিশ তাঁকে পাঁচ-ছয়টি মামলা দিয়েছে। তিনি প্রায় ৪০ হাজার টাকা জরিমানা দিয়েছেন। সার্জেন্ট কাগজ চাইলে তিনি বাড়ি থেকে এনে দেখাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সার্জেন্ট তাঁকে সময় দিতে চাননি। তাই বাইকে আগুন দিয়েছেন। ঘটনাস্থলে দায়িত্ব পালন করছিলেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট আবদুল কাইয়ুম। তিনি বলেন, ‘সড়ক আইন লঙ্ঘন করে আশিক আলী বাইকে আরও দুজনকে তুলেছিলেন। কারও মাথায় হেলমেট ছিল না। সে জন্য থামানো হয়। এ সময় কাগজপত্র চাইলে তিনি সেটিও দিতে পারেননি। তাই গাড়িটি জব্দ করে ট্রাফিক অফিসে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছিল। তখনই রেগে গিয়ে তিনি আগুন ধরিয়ে দেন।’এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আরএমপির মুখপাত্র রফিকুল আলম বলেন, ‘সঙ্গে কাগজ না থাকলে মামলাই দেওয়া যায় না। তাই গাড়ি জব্দ করা হচ্ছিল। তখনই আশিক আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন। আশিকের সঙ্গে তাঁর বাবাও ছিলেন। তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন, তাঁর ছেলের মাথা গরম। যখন-তখন যা তা করেন।’আশিক আলী ও তাঁর বাবা আসাদ আলীকে ট্রাফিক অফিসে কেন নিয়ে যাওয়া হয়েছে জানতে চাইলে রফিকুল আলম বলেন, ‘এটা আমি এখনো জানি না। ঘটনা সম্পর্কে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানার জন্য তাঁদের নিয়ে যেতে পারেন। তাঁদের সঙ্গে হয়তো কথা বলছেন।’

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft