1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
২রা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৬ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
সাদুল্লাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা বিপ্লব গ্রেফতার পলাশবাড়ীতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন পলাশবাড়ী উপজেলা ও পৌর জাসাস-এর ইফতার মহাফিল গাইবান্ধায় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় আলোচনা সভা গাইবান্ধায় অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনী সৈনিক সংস্থার ইফতার সম্মেলন ও দো’আ মাহফিল সাঁওতাল হত্যা ও নির্যাতনকারীদের বিচার, ক্ষতিপূরণ দাবি গণঅভ্যুত্থানের গাইবান্ধার তিন শহীদ পরিবারে পাশে এনসিপি পলাশবাড়ীতে গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা পলাশবাড়ী‌তে পূর্বশত্রুতার জে‌রে পুকুরে বিষ প্রয়োগ ক‌রে দুই লাখ টাকার মাছ নিধন

আগামী এক সপ্তাহেই করুণ পরিস্থিতির আশঙ্কা

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে না এলে আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পরিস্থিতি করুণ হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। রোববার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র লাইন ডিরেক্টর রোবেদ আমিন ভার্চুয়াল বুলেটিনে এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘যে হারে সংক্রমণ বেড়ে চলেছে, আগামী ৭ থেকে ১০ দিন পর হাসপাতালে শয্যা আর খালি থাকবে না।’

দেশের নানা প্রান্তে করোনা আক্রান্ত রোগীরা খুব বেশি ঝুঁকিতে না থাকলে তাদের উপজেলা ও জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে অনুরোধ করা হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে।

রোবেদ আমিন বলেন, ‘করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ঢাকা বা রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চলে আসার প্রবণতা বেশি। কিন্তু ঢাকাতে করোনা যে চিকিৎসা পদ্ধতি, সেই একই পদ্ধতি কিন্তু জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে। আমরা একটি গাইডলাইন তৈরি করে সে মোতাবেক রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছি। খালি একটু খেয়াল করতে হবে, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কোথায় শয্যা খালি আছে।’

তবে করোনা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে যাদের ১৫ লিটারের বেশি অক্সিজেন প্রয়োজন তাদের ঢাকায় আসতে হবে বলেও জানান তিনি।

রোবেদ আমিন বলেন, জেলা ও উপজেলা হাসপাতালগুলোতে ১-৫ লিটার পর্যন্ত অক্সিজেন ন্যাজাল ক্যানোলা বা ফেইস মাস্কের মাধ্যমে দেওয়া সম্ভব। এর বেশি কিন্তু ১৫ লিটারের কম অক্সিজেন দিতে নন-রিব্রিদার মাস্কের মাধ্যমে তা দেওয়া যাবে।

তিনি জানান, যাদের ১৫ লিটারের বেশি অক্সিজেন প্রয়োজন তাদের জন্য হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলা একমাত্র পদ্ধতি নয়। নন-ইনভেসিভ ভেন্টিলেশন পদ্ধতিতে (সিপ্যাপ,বাইপ্যাপ) তাদের অক্সিজেন সরবরাহ করতে হবে।

রোবেদ আমিন বলেন, ‘তবে এই পদ্ধতিতে যারা অক্সিজেন নিচ্ছেন, তাদের ফুসফুস ও হার্টের ড্যামেজ ও স্ট্রোক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’

রোবেদ আমিন বলেন, ‘সংক্রমণের হার কমাতে টিকার ভূমিকা অপরিসীম। টিকা আসা শুরু করলে সবাইকে সঠিকভাবে নিয়মকানুন অনুসরণ করতে হবে। আমরা টিকাদানের ক্ষেত্রে আগে বয়স্ক রোগীদের প্রাধান্য দিচ্ছি। তাই অনেকের এসএমএস পেতে দেরি হচ্ছে। যাদের এসএমএস আসছে না তাদের বলব, একটু ধৈর্য্য ধরুন। এসএসএস পাবেন।’

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft