1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন
১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৫ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ী‌তে পূর্বশত্রুতার জে‌রে পুকুরে বিষ প্রয়োগ ক‌রে দুই লাখ টাকার মাছ নিধন গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর গাড়ি থেকে ৩৭ লাখ টাকা উদ্ধার অনুপ্রবেশকারী ও সুবিধাভোগীদের বিএনপিতে স্থান হবে না গাইবান্ধায় ইফতার মাহফিলে- আনিসুজ্জামান বাবু মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যুতে গাইবান্ধার দারিয়াপুরে শোক ও প্রতিবাদ সমাবেশ পলাশবাড়ীতে জিয়া পরিষদের পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল গাইবান্ধায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দোল পূর্ণিমা উদযাপন পলাশবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে ৭২টি ওয়ার্ডে একযোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত দেশব্যাপী নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা-নিপীড়ন ও ধর্ষণের প্রতিবাদে গাইবান্ধা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার গোবিন্দগঞ্জের রাখালবুরুজ ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল

বৃহত্তর রংপুরের আট জেলায় আলু চাষ করে লোকসানের মুখে কৃষক

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ১৯ মার্চ, ২০১৮
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

 

রংপুর থেকে ফিরে আল কাদরীয়া কিবরীয়া সবুজ:-
রংপুর সহ আট জেলার কৃষকেরা আলু চাষ করে এবার মোটা অংকের লোকসানের মুখে পড়েছে কৃষকগণ। অনেক কৃষক আলুর উৎপাদন খরচই তুলতে পারছে না। রংপুর সহ আট জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে প্রতি কেজি আলু প্রকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে চার থেকে ছয় টাকা কেজিতে। তবে কৃষকরা জানান, এ দামেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। তাদের প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে খরচ হয়েছে সাত থেকে আট টাকা। রংপুর জেলার সবচাইতে বেশি আলু উৎপাদন হয় রংপুর সদর, পীরগাছা ও মিঠাপুকুর উপজেলায়। তবে এবার শীত ও ঘন কুয়াশার কারনে উৎপাদন খরচও বেড়েছে। গত বছর এক একর জমিতে আলু চাষ করতে খরচ হয়েছিল ষোল হাজার টাকা। এবার তা বেড়ে দাড়িয়েছে বিষ থেকে বাইশ হাজার টাকা। এই এলাকায় সবচেয়ে বেশি আলু চাষ হয় কার্ডিনাল জাতের আলু। এই আলু জেলার হাট বাজার গুলোতে প্রতি বস্তা বিক্রি হচ্ছে ছয়শত টাকা গ্রানুল পাঁচশত টাকা এবং ডায়মন্ড জাতের পাঁচশত পঞ্চাশ দরে কেনাবেচা হচ্ছে। তবে এই দামেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানান কৃষকেরা। রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলার পারুল ইউনিয়নের বিরাহিম গ্রামের আলু চাষী দুলাল সরকার এ প্রতিবেদককে জানান, এবার তিনি সাত একর জমিতে কার্ডিনাল জাতের আলু চাষ করেছেন। খরচ হয়েছে প্রায় চার লাখ টাকা। আর আলু বিক্রি করছেন পাঁচ টাকা কেজি দরে। তিনি বলেন, আলুর বীজ, কীটনাশক ও কিষাণের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবার আলুর উৎপাদন খরচও বেড়েছে। এ বছর জমি তৈরি থেকে শুরু করে বীজ রোপন এবং আলু ঘরে তোলা পর্যন্ত একরে খরচ হয়েছে আঠারো হাজার টাকা। একদিকে দাম কম অন্যদিকে ক্রেতা না থাকায় আলু বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না। মউসুমের শুরুতেই দেশের বিভিন্ন জেলায় রংপুরের আলুর চাহিদা ছিল। গত বছর প্রচুর পরিমানে আলু রপ্তানিও করা হয়। তখন জাত ভেদে প্রতি বস্তা আলুথার৭০০/৮০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কিন্তু চলতি মাসের শুরু থেকে বাইরের জেলায় আলু রপ্তানী বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সরবরাহ অনুযায়ী ক্রেতা না থাকায় আলুর দাম পড়ে গেছে বলে চাষী ও ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। রংপুর জেলার সিটি বাজারের অালুর আড়ৎদার রাসেল হোসেন জানান, বাজারে আলুর সরবরাহ প্রচুর কিন্তু সে তুলনায় ক্রেতা নেই। বাইরের জেলায় এবার আলুর ফলন ভালো হওয়ায় এসব জেলায় এবার বৃহত্তর রংপুরের আলু যাচ্ছে না ফলে দামও কমে গেছে। রংপুর নগরীর শালবন এলাকার আলু ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন গত বছর প্রতি বস্তা আলু এক হাজার থেকে বারো  শত টাকা দরে কিনে হিমাগারে রেখেছিলাম। মওসুম শেষে সে আলু বিক্রি করে কয়েক লাখ টাকা লোকসান দিতে হয়েছে। রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সৃত্রে জানা গেছে চলতি মওসুমে রংপুরের আট উপজেলায় ৫১ হাজার ২৭৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ লাখ১ হাজার ৪শ’ মেট্রিক টন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft