1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৬:৫৯ অপরাহ্ন
১লা চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৫ই রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
সাঁওতাল হত্যা ও নির্যাতনকারীদের বিচার, তিপূরণ দাবি গণঅভ্যুত্থানের গাইবান্ধার তিন শহীদ পরিবারে পাশে এনসিপি পলাশবাড়ীতে গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা পলাশবাড়ী‌তে পূর্বশত্রুতার জে‌রে পুকুরে বিষ প্রয়োগ ক‌রে দুই লাখ টাকার মাছ নিধন গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর গাড়ি থেকে ৩৭ লাখ টাকা উদ্ধার অনুপ্রবেশকারী ও সুবিধাভোগীদের বিএনপিতে স্থান হবে না গাইবান্ধায় ইফতার মাহফিলে- আনিসুজ্জামান বাবু মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যুতে গাইবান্ধার দারিয়াপুরে শোক ও প্রতিবাদ সমাবেশ পলাশবাড়ীতে জিয়া পরিষদের পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল গাইবান্ধায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দোল পূর্ণিমা উদযাপন পলাশবাড়ী উপজেলা যুবদলের উদ্যোগে ৭২টি ওয়ার্ডে একযোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

সাদুল্যাপুরের জামালপুরে প্রাণী সম্পদ বিভাগে এআই টেকনিশিয়ান কৃত্রিম প্রজনন পদে একজন বহাল থাকা সত্ত্বেও অন্য আরেকজনকে বেআইনীভাবে নিয়োগের অভিযোগ

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৭
  • ১০ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নে এআই টেকনিশিয়ান (স্বেচ্ছাসেবী) হিসেবে কৃত্রিম প্রজনন পদে গোলাম মোস্তফা দীর্ঘদিন যাবত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করা স্বত্ত্বেও একই পয়েন্টে আহসান হাবীব নামে একজনকে প্রশিক্ষণে প্রেরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এব্যাপারে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক, গাইবান্ধা জেলা ও সাদুল্যাপুর উপজেলা কর্মকর্তা বরাবরে অভিযোগ করা সত্ত্বেও কোন সুফল পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, উক্ত পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করা সত্ত্বেও একই পদে আহসান হাবীবকে অবৈধভাবে ৪ মাসব্যাপী প্রশিক্ষণের জন্য রাজশাহীর আঞ্চলিক কৃত্রিম প্রজনন ও গবেষণাগার রাজবাড়ি হাটে প্রেরণ করা হয়। অথচ উক্ত ব্যক্তির বিষয়ে সাদুল্যাপুর উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসে দায়িত্ব পালন করার সুনির্দিষ্ট কোন বৈধতা নেই। ফলে কোন প্রতিকার না পেয়ে গোলাম মোস্তফা বাধ্য হয়ে সাদুল্যাপুর সহকারি জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত কারণ দর্শাও নোটিশ জারি করে এবং বিবাদী আহসান হাবীবের ট্রের্নিং কার্য সম্পন্ন না করার নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করেই জেলা ও সাদুল্যাপুর উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা পুনঃরায় আহসান হাবীবকেই প্রশিক্ষণের জন্য পায়তারা চালাচ্ছে বলে অভিযোগে জানা গেছে।

এদিকে দীর্ঘদিন যাবত কৃত্রিম প্রজনন পদে দায়িত্ব পালন করা সত্ত্বেও কোন কারণ ছাড়াই একই পদে আরেকজনকে অবৈধভাবে নিয়োগ করায় গোলাম মোস্তফা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।

 

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft